১৮৮২
১৮৮৬
১৮৮৮
১৮৯০
সোনাপুরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সংঘাতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়লে মানুষ রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলে। প্রবীণ রাজনীতিবিদগণ এ অবস্থায় আপস-মীমাংসা এবং শান্তি বজায় রাখার লক্ষ্যে একটি শান্তি পরিষদ গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। শান্তি পরিষদ সাময়িক শান্তি প্রতিষ্ঠা করে।
মৎস্য রাজ্যের যুবরাজ ত্রিভূবন সম্প্রতি স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে পার্শ্ববর্তী কুরু রাজ্যে ভ্রমণে গেলে আততায়ীর হাতে নিহত হন। এ হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে শেষ পর্যন্ত ভয়াবহ সংঘাতের সূচনা ঘটে।
মি. রবিন তার স্ত্রীকে নিয়ে 'ক' দেশে বেড়াতে গেলে প্রকাশ্য দিবালোকে খুন হন। বিচার চেয়ে প্রতিকার না পাওয়ায় পরিস্থিতি এক সময় ভয়াবহ রূপ নেয়।
মি. রবিন তার স্ত্রীকে নিয়ে 'ক' দেশে বেড়াতে গেলে প্রকাশ্য দিবালোকে খুন হন। বিচার চেয়ে প্রতিকার না পাওয়ায় পরিস্থিতি এক সময় ভয়াবহ রূপ নেয়।
শাহপুর গ্রামের গ্রামপ্রধান তার গ্রামের আত্মমর্যাদা ও নিরাপত্তা রক্ষার কথা চিন্তা করে পার্শ্ববর্তী রসুলপুরের সাথে সখ্য গড়ে তোলেন। দু'গ্রামের ঐ ঐক্য প্রক্রিয়ায় পরবর্তীতে মধুখালী গ্রামও যুক্ত হয়ে একটি সহযোগিতামূলক সম্পর্ক তৈরি করে। এর ফলে অন্যান্য গ্রাম শঙ্কিত হয়ে পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
শাহপুর গ্রামের গ্রামপ্রধান তার গ্রামের আত্মমর্যাদা ও নিরাপত্তা রক্ষার কথা চিন্তা করে পার্শ্ববর্তী রসুলপুরের সাথে সখ্য গড়ে তোলেন। দু'গ্রামের ঐ ঐক্য প্রক্রিয়ায় পরবর্তীতে মধুখালী গ্রামও যুক্ত হয়ে একটি সহযোগিতামূলক সম্পর্ক তৈরি করে। এর ফলে অন্যান্য গ্রাম শঙ্কিত হয়ে পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
'ক' 'খ' ও 'গ' রাষ্ট্র মিলে একটি ঐক্য জোট গড়ে তুললে x, y, z রাষ্ট্র মিলে 'T' নামে একটি বিপরীত ঐক্য জোট গড়ে তোলে। ফলে দেশগুলো সশস্ত্র শান্তির যুগে প্রবেশ করে।
'ক' 'খ' ও 'গ' রাষ্ট্র মিলে একটি ঐক্য জোট গড়ে তুললে x, y, z রাষ্ট্র মিলে 'T' নামে একটি বিপরীত ঐক্য জোট গড়ে তোলে। ফলে দেশগুলো সশস্ত্র শান্তির যুগে প্রবেশ করে।
দুটি ইউরোপীয় দেশের মধ্যে ১৮৭০ সালে একটি যুদ্ধ হয়। এর ফলে একটি দেশ অপর দেশের নিকট দুটি প্রদেশ হারায়। দুটি দেশের মধ্যে চরম শত্রুতা তৈরি হয়।
দুটি ইউরোপীয় দেশের মধ্যে ১৮৭০ সালে একটি যুদ্ধ হয়। এর ফলে একটি দেশ অপর দেশের নিকট দুটি প্রদেশ হারায়। দুটি দেশের মধ্যে চরম শত্রুতা তৈরি হয়।
চৌদ্দগ্রাম শহরে ভ্রমণে এসে কমল সস্ত্রীক নিহত হন। কুড়িগ্রাম শহরে কর্তৃপক্ষ হত্যার বিচার দাবি করে। ফলে উভয় পক্ষই যুদ্ধে জড়িয়ে পরে, যা পার্শ্ববর্তী শহরগুলোকেও মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করে। কিন্তু একটি শক্তিশালী শহর কিছু কারণের জন্য তাদের নিরপেক্ষ নীতি ভঙ্গ করে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।
চৌদ্দগ্রাম শহরে ভ্রমণে এসে কমল সস্ত্রীক নিহত হন। কুড়িগ্রাম শহরে কর্তৃপক্ষ হত্যার বিচার দাবি করে। ফলে উভয় পক্ষই যুদ্ধে জড়িয়ে পরে, যা পার্শ্ববর্তী শহরগুলোকেও মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করে। কিন্তু একটি শক্তিশালী শহর কিছু কারণের জন্য তাদের নিরপেক্ষ নীতি ভঙ্গ করে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।
'X' রাষ্ট্র ও তার সহযোগী শক্তিসমূহ এক বড় যুদ্ধে পরাজিত হয়। ফলে স্বাভাবিকভাবে বিজয়ী শক্তিসমূহ পরাজিত শক্তির উপর এক অন্যায্য ও জোর জবরদস্তিমূলক চুক্তি আরোপ করে। অবশ্য নানা রকম শর্তের কারণে ঐ রাষ্ট্র চুক্তিটি প্রত্যাখ্যান করে।
'X' রাষ্ট্র ও তার সহযোগী শক্তিসমূহ এক বড় যুদ্ধে পরাজিত হয়। ফলে স্বাভাবিকভাবে বিজয়ী শক্তিসমূহ পরাজিত শক্তির উপর এক অন্যায্য ও জোর জবরদস্তিমূলক চুক্তি আরোপ করে। অবশ্য নানা রকম শর্তের কারণে ঐ রাষ্ট্র চুক্তিটি প্রত্যাখ্যান করে।
'X' রাষ্ট্র ও তার সহযোগী শক্তিসমূহ এক বড় যুদ্ধে পরাজিত হয়। ফলে স্বাভাবিকভাবে বিজয়ী শক্তিসমূহ পরাজিত শক্তির উপর এক অন্যায্য ও জোর জবরদস্তিমূলক চুক্তি আরোপ করে। অবশ্য নানা রকম শর্তের কারণে ঐ রাষ্ট্র চুক্তিটি প্রত্যাখ্যান করে।
মি. এডলফ তার স্ত্রীকে নিয়ে অন্য একটি দেশে বেড়াতে গেলে প্রকাশ্য দিবালোকে খুন হন। বিচার চেয়েও প্রতিকার পায়নি তার দেশের লোক। ফলে পরিস্থিতি একসময় ভয়াবহ যুদ্ধের রূপ নেয়।
মি. এডলফ তার স্ত্রীকে নিয়ে অন্য একটি দেশে বেড়াতে গেলে প্রকাশ্য দিবালোকে খুন হন। বিচার চেয়েও প্রতিকার পায়নি তার দেশের লোক। ফলে পরিস্থিতি একসময় ভয়াবহ যুদ্ধের রূপ নেয়।
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর পৃথিবীর মানুষের আর্তনাদ ও বিষবাষ্প থামানোর জন্য এমন একটি আন্তর্জাতিক সংগঠন গড়ে ওঠে, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পূর্ব পর্যন্ত বহাল ছিল। এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য মহৎ হলেও তা বেশিদিন টিকে থাকতে পারেনি।
'ক' ও 'খ' পক্ষের বিবাদ শেষ পর্যন্ত সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে 'খ' পরাজিত হয়। একটি বৈঠকের মাধ্যমে 'ক' পক্ষ 'খ' পক্ষকে একটি অন্যায় চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করে।
'ক' ও 'খ' পক্ষের বিবাদ শেষ পর্যন্ত সংঘর্ষে রূপ নেয়। এতে 'খ' পরাজিত হয়। একটি বৈঠকের মাধ্যমে 'ক' পক্ষ 'খ' পক্ষকে একটি অন্যায় চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে বাধ্য করে।
সিলেট বিভাগের উজিরপুর থানার গ্রামগুলো দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি ঘটে। ফলে উজিরপুরে ভবিষ্যতে আর যেন কোনো সংঘর্ষ না হয় সেজন্য একটি সংগঠন গড়ে তোলা হয়।
সিলেট বিভাগের উজিরপুর থানার গ্রামগুলো দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানি ঘটে। ফলে উজিরপুরে ভবিষ্যতে আর যেন কোনো সংঘর্ষ না হয় সেজন্য একটি সংগঠন গড়ে তোলা হয়।